ঋক সৌরক
(স্পর্শ)
ঠিক-বেঠিকের মাঝে যেটুকু জলপাই আভা, পথের গুণিতক আরো লঘু পথ। শব্দ থেকে
যন্ত্রণা বেরিয়ে আসে। আলো থেকে গ্রাম। বন্ধুদের থেকে বেরিয়ে এসেছিলাম
আমি। আমার থেকেও ক্রমে ক্রমে ।
বাতাস তবুও হাল্কা না। যেন গতজন্মের বিকেল বাঁধা আছে পিঠের ওপর। বুকের ওপর
চাপানো রয়েছে অগ্রগতির চাকা। তারও পরে হেমন্তের শিশির ভারী ভারী।
এই যে ক্ষুদ্র অতিক্ষুদ্র চোখ। কে তার সাইকেলে গোধূলির শিরা দেখেছে! সময়
কে যেভাবে বৃদ্ধ করা যায়, আবেগকে মৈথুন - তারও জরির অনেক নিবিড়ে সূচাগ্র
আমার তছনছ বসে আছে মনোজ্ঞ ধ্যানে লীন
কম্পন দিয়ে তাকে খুলতে যেও না। পথের শেষে মরিয়া যতটা পথ, হারানো নদীর
দিকে যায়। জল স্থির। প্রবাদের হাওয়া তার নিরুদ্দেশ জানে জানুক তাকে ।
Post a Comment