রাহেবুল
ঘূর্ণন দেখছি ৬: কাকপক্ষীপায়রা
আলো পাইলে কবিতররাও, পায়রা— বকে বেশি। আদতে হয়তো তা নয় তারা ভাবে রাত্তির কাটিয়া গেছে, ঘরের আলোয় তাহারা বিভ্রমিয়া ওঠে— ওসময় আলো জ্বলবার কথা নয় আমি জ্বালিয়ে বসে, বা শুয়ে নয় হেঁটে হেঁটে।
সরকারি ইস্টিশানে লোকে বসার শেড থাকে কোথাও কোথাও। মাথার ওপর তাকালে কতগুলো কাউয়া অমনই রাত জাগে। ভুল ভেবে?
তারা ঘুমায় কখন? এ এক চিন্তে
তেমনি বেশি ঘুমিয়ে ফেললে, জাগবে কখন-কীসে?
সে আরেক চিন্তে, সেটাই মস্ত চিন্তা। ভাবিতে ভাবিতে চিন্তিতে চিন্তিতে রবি ঠাকুরেরও নাকি দাড়িতে ধরেছিল পাক?
এইসব বোধে নাই আমরার। আরও নেই কত?
আর যা আছে সেও টম্বুর বদনা, কাকপক্ষীতে, কাকপায়রায় টের পায় না কোথায় দিয়ে নাক— গলাই, গলিয়ে বেরিয়ে যাই, একটা ভালো চেয়ে দ্যাশ বানাব তো।
বেশ, বেশ ভালো লাগলো লেখাটা। শুভেচ্ছা নিও ভাই
ReplyDeleteদেখা যাক শেষমেশ 'মদীয় ফ্যান্টাসি' আর 'ব্লিডিং বরষে হৃদি' হতে এ কতখানি কীসে কেমন হয়...💗
Delete